Latest Posts

Tuesday, August 18, 2015

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিছু তথ্য



তথ্য প্রযুক্তি[IT]:  তথ্য মানুষের জন্মগত অধিকার। প্রতিদিন মানুষের জীবনে নতুন নতুন তথ্যের উদ্ভব হয়। প্রযুক্তির
ছোঁয়ায় তথ্যের সম্প্রসারণ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতারাং তথ্য প্রযুক্তি হল- তথ্য সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধ্যতা যাচাই, সংরক্ষন, প্রক্রিয়াকরণ, আধুনিকীকরণ, পরিবহন, বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিকে বলা হয় তথ্য প্রযুক্তি বা [Information Technology]সংক্ষেপে IT বলা হয়।
 যোগাযোগ প্রযুক্তি( Communication Technology)ঃ কম্পিউটার কিংবা অন্য কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডাটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া হচ্ছে ‘ডাটা কমিউনিবেশন’ । কাজেই কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একস্থান (উৎস) হতে অন্যস্থানে (গন্তব্য) নির্ভরযোগ্যভাবে ডাটা বা উপাত্ত আদান-প্রদান সম্ভব। ডাটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিতে যোগাযোগ বা কমিউনিকেশন টেকনোলজি বলা হয়। টেলিফোন, মোবাইল, ইন্টারনেট ইত্যাদি এ প্রযুক্তির সংরক্ষণ।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি [ICT]: “যে কোন প্রকারের তথ্যের উৎপত্তি সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন এবং বিচ্ছুরণে ব্যবহৃত সকল ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি” কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলে।
 কম্পিউটার [Computer]:  কম্পিউটার একটি   ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা তার মেমরিতে সংরক্ষিত থাকা নির্দেশে ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়; যা ডাটা গ্রহণ করে, ডাটাকে সুনির্দিষ্ট  নিয়মে প্রক্রিয়াকরণ করে, ফলাফল তৈরি করে ও  ভবিষ্যতে এই ফলাফল  ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করে।
  ইন্টারনেট [Internet]: ইন্টারনেট পৃথিবীর বিস্তৃত একটি বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। এটি অসংখ্য  ছোট বড়        নেটওয়ার্কের সংযোগ তৈরি একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক।
 ইলেক্ট্রনিক মেইল [Electronic Mail]: ইলেক্ট্রনিক মেইল কে  সংক্ষেপে ‘ই-মেইল’ বলা হয়। এটা তথ্য ও যোগাযোগ  প্রযুক্তি নির্ভর এক ধরনের উন্নত ও দ্রুত ডিজিটাল ডাক ব্যবস্থা।

 ওয়াই-ফাই [Wi-Fi]: ওয়াই-ফাই হলো একটি ওয়্যারলেস লোকাল নেটওয়ার্ক  যা বহনযোগ্য কমপিউটিং  ডিভাইসগুলোকে খুব সহজেই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত 

HSC+SSC+JSC তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিছু তথ্য

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিছু তথ্য



তথ্য প্রযুক্তি[IT]:  তথ্য মানুষের জন্মগত অধিকার। প্রতিদিন মানুষের জীবনে নতুন নতুন তথ্যের উদ্ভব হয়। প্রযুক্তির
ছোঁয়ায় তথ্যের সম্প্রসারণ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুতারাং তথ্য প্রযুক্তি হল- তথ্য সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধ্যতা যাচাই, সংরক্ষন, প্রক্রিয়াকরণ, আধুনিকীকরণ, পরিবহন, বিতরণ ও ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিকে বলা হয় তথ্য প্রযুক্তি বা [Information Technology]সংক্ষেপে IT বলা হয়।
 যোগাযোগ প্রযুক্তি( Communication Technology)ঃ কম্পিউটার কিংবা অন্য কোন যন্ত্রের মাধ্যমে ডাটাকে একস্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক ডিভাইস হতে অন্য ডিভাইসে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া হচ্ছে ‘ডাটা কমিউনিবেশন’ । কাজেই কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একস্থান (উৎস) হতে অন্যস্থানে (গন্তব্য) নির্ভরযোগ্যভাবে ডাটা বা উপাত্ত আদান-প্রদান সম্ভব। ডাটা কমিউনিকেশন ব্যবস্থার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তিতে যোগাযোগ বা কমিউনিকেশন টেকনোলজি বলা হয়। টেলিফোন, মোবাইল, ইন্টারনেট ইত্যাদি এ প্রযুক্তির সংরক্ষণ।
 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি [ICT]: “যে কোন প্রকারের তথ্যের উৎপত্তি সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চালন এবং বিচ্ছুরণে ব্যবহৃত সকল ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি” কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বলে।
 কম্পিউটার [Computer]:  কম্পিউটার একটি   ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা তার মেমরিতে সংরক্ষিত থাকা নির্দেশে ও নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়; যা ডাটা গ্রহণ করে, ডাটাকে সুনির্দিষ্ট  নিয়মে প্রক্রিয়াকরণ করে, ফলাফল তৈরি করে ও  ভবিষ্যতে এই ফলাফল  ব্যবহারের জন্য সংরক্ষণ করে।
  ইন্টারনেট [Internet]: ইন্টারনেট পৃথিবীর বিস্তৃত একটি বৃহত্তম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক। এটি অসংখ্য  ছোট বড়        নেটওয়ার্কের সংযোগ তৈরি একটি আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক।
 ইলেক্ট্রনিক মেইল [Electronic Mail]: ইলেক্ট্রনিক মেইল কে  সংক্ষেপে ‘ই-মেইল’ বলা হয়। এটা তথ্য ও যোগাযোগ  প্রযুক্তি নির্ভর এক ধরনের উন্নত ও দ্রুত ডিজিটাল ডাক ব্যবস্থা।

 ওয়াই-ফাই [Wi-Fi]: ওয়াই-ফাই হলো একটি ওয়্যারলেস লোকাল নেটওয়ার্ক  যা বহনযোগ্য কমপিউটিং  ডিভাইসগুলোকে খুব সহজেই ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত 


জীববিজ্ঞান
৯ম শ্রেণীর পড়াশোনা


অধ্যায়-২: জীব কোষ ও টিস্যু

শিক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা নিও। তোমাদের জন্য জীববিজ্ঞান থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরসহ তুলে ধরা হলো। এর আগে ‘জীবকোষ ও টিস্যু’ অধ্যায়টি ভালোভাবে পড়ে নাও।


১। জীববিজ্ঞানের শিক্ষক ক্লাসে কোষ সম্পর্কে ধারণা দিলেন; পাশাপাশি এমন একটি অঙ্গাণুর কথা বললেন, যা উদ্ভিদের পাতাকে সবুজ করে এবং বোর্ডে একটি চিত্র এঁকে বিভিন্ন অংশ দেখালেন। চিত্রটি পাশে দেয়া হলো-

ক. দেহ কোষ কী?    
খ. ব্যাকটেরিয়াকে আদিকোষী জীব বলা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকের চিত্রটির সঙ্গে তোমার দেহের কোষের গঠনগত পার্থক্য লিখ।
ঘ. উদ্দীপকের আলোচিত সবুজ অঙ্গাণুটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

উত্তর :
ক. বহুকোষী জীবের দেহ গঠনে যেসব কোষ অংশগ্রহণ করে তাকে দেহকোষ বলে।

খ. যেসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয় তাকে আদিকোষ বলে। ব্যাকটেরিয়ার কোষে কোনো সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না বলে একে আদিকোষী জীব বলা হয়। ব্যাকটেরিয়ার কোষের নিউক্লিয়াসে কোনো পর্দা থাকে না। ফলে নিউক্লিয়াস বস্তু সাইটোপ্লাজমে ছড়ানো থাকে। এসব কোষে মাইট্রোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, অ্যান্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে না।

গ. উদ্দীপকের চিত্রটি হলো একটি সুগঠিত উদ্ভিদকোষ। আমার দেহে যে কোষ রয়েছে সেটি প্রাণিকোষ। উদ্ভিদকোষে কোষ প্রাচীর রয়েছে, প্রাণিকোষে কোষ প্রাচীর নেই। উদ্ভিদকোষে কোষ গহ্বর বড়, কিন্তু প্রাণিকোষে কোষ গহ্বর নেই, থাকলেও খুব ছোট। উদ্ভিদকোষে ক্লোরোপ্লাস্ট আছে, কিন্তু প্রাণিকোষে নেই। উদ্ভিদকোষে সেন্ট্রিওল থাকে না, কিন্তু প্রাণিকোষে সেন্ট্রিওল থাকে। কাজেই আমার দেহের কোষটির সঙ্গে চিত্রের কোষটির গঠনগত অনেক পার্থক্য রয়েছে।

ঘ. উদ্দীপকের আলোচিত অঙ্গাণুটি হলো ক্লোরোপ্লাস্ট। সবুজ রঙের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে। পাতা, কচি কান্ড ও অন্যান্য সবুজ অংশে এদের পাওয়া যায়। প্লাস্টিডের গ্রানা অংশ সূর্যালোকে আবদ্ধ করে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তর করে। এ আবদ্ধ সৌরশক্তি স্ট্রোমাতে অবস্থিত উৎসেচক সমষ্টি, বায়ু থেকে গৃহীত কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি থেকে সরল শর্করা উৎপন্ন করে। আর এ শর্করা উদ্ভিদ নিজের জন্য ব্যবহার করে ও খাদ্য তৈরি করে। প্রাণীরা এ খাদ্য গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। আবার উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে ও অক্সিজেন ত্যাগ করে। এ অক্সিজেন প্রাণীরা গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। কাজেই উপরের আলোচনা থেকে এটাই প্রমাণিত হয়, সবুজ অঙ্গাণুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

নবম-দশম শ্রেণীর পড়াশোনা বিষয় : জীববিজ্ঞান (জীব কোষ ও টিস্যু)


জীববিজ্ঞান
৯ম শ্রেণীর পড়াশোনা


অধ্যায়-২: জীব কোষ ও টিস্যু

শিক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা নিও। তোমাদের জন্য জীববিজ্ঞান থেকে একটি সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরসহ তুলে ধরা হলো। এর আগে ‘জীবকোষ ও টিস্যু’ অধ্যায়টি ভালোভাবে পড়ে নাও।


১। জীববিজ্ঞানের শিক্ষক ক্লাসে কোষ সম্পর্কে ধারণা দিলেন; পাশাপাশি এমন একটি অঙ্গাণুর কথা বললেন, যা উদ্ভিদের পাতাকে সবুজ করে এবং বোর্ডে একটি চিত্র এঁকে বিভিন্ন অংশ দেখালেন। চিত্রটি পাশে দেয়া হলো-

ক. দেহ কোষ কী?    
খ. ব্যাকটেরিয়াকে আদিকোষী জীব বলা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকের চিত্রটির সঙ্গে তোমার দেহের কোষের গঠনগত পার্থক্য লিখ।
ঘ. উদ্দীপকের আলোচিত সবুজ অঙ্গাণুটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

উত্তর :
ক. বহুকোষী জীবের দেহ গঠনে যেসব কোষ অংশগ্রহণ করে তাকে দেহকোষ বলে।

খ. যেসব কোষের নিউক্লিয়াস সুগঠিত নয় তাকে আদিকোষ বলে। ব্যাকটেরিয়ার কোষে কোনো সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না বলে একে আদিকোষী জীব বলা হয়। ব্যাকটেরিয়ার কোষের নিউক্লিয়াসে কোনো পর্দা থাকে না। ফলে নিউক্লিয়াস বস্তু সাইটোপ্লাজমে ছড়ানো থাকে। এসব কোষে মাইট্রোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড, অ্যান্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম ইত্যাদি অঙ্গাণু থাকে না।

গ. উদ্দীপকের চিত্রটি হলো একটি সুগঠিত উদ্ভিদকোষ। আমার দেহে যে কোষ রয়েছে সেটি প্রাণিকোষ। উদ্ভিদকোষে কোষ প্রাচীর রয়েছে, প্রাণিকোষে কোষ প্রাচীর নেই। উদ্ভিদকোষে কোষ গহ্বর বড়, কিন্তু প্রাণিকোষে কোষ গহ্বর নেই, থাকলেও খুব ছোট। উদ্ভিদকোষে ক্লোরোপ্লাস্ট আছে, কিন্তু প্রাণিকোষে নেই। উদ্ভিদকোষে সেন্ট্রিওল থাকে না, কিন্তু প্রাণিকোষে সেন্ট্রিওল থাকে। কাজেই আমার দেহের কোষটির সঙ্গে চিত্রের কোষটির গঠনগত অনেক পার্থক্য রয়েছে।

ঘ. উদ্দীপকের আলোচিত অঙ্গাণুটি হলো ক্লোরোপ্লাস্ট। সবুজ রঙের প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে। পাতা, কচি কান্ড ও অন্যান্য সবুজ অংশে এদের পাওয়া যায়। প্লাস্টিডের গ্রানা অংশ সূর্যালোকে আবদ্ধ করে রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তর করে। এ আবদ্ধ সৌরশক্তি স্ট্রোমাতে অবস্থিত উৎসেচক সমষ্টি, বায়ু থেকে গৃহীত কার্বন ডাই-অক্সাইড ও পানি থেকে সরল শর্করা উৎপন্ন করে। আর এ শর্করা উদ্ভিদ নিজের জন্য ব্যবহার করে ও খাদ্য তৈরি করে। প্রাণীরা এ খাদ্য গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। আবার উদ্ভিদ খাদ্য তৈরির সময় কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে ও অক্সিজেন ত্যাগ করে। এ অক্সিজেন প্রাণীরা গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। কাজেই উপরের আলোচনা থেকে এটাই প্রমাণিত হয়, সবুজ অঙ্গাণুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

পর্যায় সারণীঃ অদ্যবধি আবিষ্কৃত মৌলসমূহকে তাদের ধর্মাবলীর উপর ভিত্তি করে এবং সাদৃশ্যপূর্ণ ধর্মবিশিষ্ট মৌলসমূহকে একই পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত করে একটি যে সারণী তৈরি করা হয়েছে তাকে পর্যায় সারণী নামে অভিহিত করা হয়। সংযোজিত তথ্য, বিন্যাস ও জটিলতার ভিত্তিতে এর বেশ কয়েকটি রূপ রয়েছে--

সর্বাধুনিক পর্যায় সারণী

১৯৮৯ সালে ইউপ্যাকের সিদ্ধান্তক্রমে মৌলের সর্ববহিঃস্থস্তরের ইলেক্ট্রন সংখ্যা অনুযায়ী মৌলের শ্রেণীসংখ্যা নির্ধারণকরা হয়। আর এভাবেই সর্বাধুনিক পর্যায় সারণীর পত্তন ঘটে। এতে মোট ১৮টি শ্রেণী এবং ৭টি পর্যায় রয়েছে। এতেপর্যায়সমূহকে ইংরেজি 1,2,3,4,5,6,7 সংখ্যা দ্বারা এবং শ্রেণীসমূহকে রোমান হরফের বদলে ইংরেজি1,2,3,4,5,6,7,8,9,10,11,12,13,14,15,16,17,18 সংখ্যাগুলো দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে।
বিস্তারিত জানতে ডাউনলোড করুনঃ

রসায়ন- চতুর্থ অধ্যায়ঃ পর্যায় সারণী (নবম-দশম শ্রেণি)

পর্যায় সারণীঃ অদ্যবধি আবিষ্কৃত মৌলসমূহকে তাদের ধর্মাবলীর উপর ভিত্তি করে এবং সাদৃশ্যপূর্ণ ধর্মবিশিষ্ট মৌলসমূহকে একই পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত করে একটি যে সারণী তৈরি করা হয়েছে তাকে পর্যায় সারণী নামে অভিহিত করা হয়। সংযোজিত তথ্য, বিন্যাস ও জটিলতার ভিত্তিতে এর বেশ কয়েকটি রূপ রয়েছে--

সর্বাধুনিক পর্যায় সারণী

১৯৮৯ সালে ইউপ্যাকের সিদ্ধান্তক্রমে মৌলের সর্ববহিঃস্থস্তরের ইলেক্ট্রন সংখ্যা অনুযায়ী মৌলের শ্রেণীসংখ্যা নির্ধারণকরা হয়। আর এভাবেই সর্বাধুনিক পর্যায় সারণীর পত্তন ঘটে। এতে মোট ১৮টি শ্রেণী এবং ৭টি পর্যায় রয়েছে। এতেপর্যায়সমূহকে ইংরেজি 1,2,3,4,5,6,7 সংখ্যা দ্বারা এবং শ্রেণীসমূহকে রোমান হরফের বদলে ইংরেজি1,2,3,4,5,6,7,8,9,10,11,12,13,14,15,16,17,18 সংখ্যাগুলো দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে।
বিস্তারিত জানতে ডাউনলোড করুনঃ

প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা তোমরা যারা ‘প্রাথমিক সমাপনী’ পরীক্ষা দিবেতোমাদের জন্য আমাদের ‘স্টুডেন্ট গাইড লাইনএর পক্ষ থেকে আজকে ছোট্ট একটা উপরহারপ্রাথমিক বিজ্ঞান বইয়ের ১ম অধ্যায়ের নোট   এখানে পরীক্ষায় সম্ভাব্য বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর, রচনামূলক বা যোগ্যতাভিক্তিক প্রশ্নোত্তর  দেওয়া আছে। এছাড়ও তোমাদের শ্রেণি শিক্ষক যে প্রশ্নোত্তর গুলো তোমাদের বেশি পড়তে বলবে যদি সেই প্রশ্নোত্তর গুলো, তোমাদের কাছে না থাকে তাহলে কমেন্ট করার মাধ্যমে আমাদের জানাতে পার।
প্রাথমিক বিজ্ঞান বইয়ের ১ম অধ্যায়ের নোট  এর লেকচার বইটি ডাউনলোড করতে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক কর। অথবা ওয়েবে পড়তেচাইলে ডেমোতে ক্লিক করবে।

তোমাদের যে কোন পাঠ্য বইয়ের যে কোন প্রশ্নের  সমস্যা আমাদের সাথে শেয়ার করতে পার।

প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার প্রস্তুতিঃ প্রথম অধ্যায়ঃ জীব ও আমাদের পরিবেশ

প্রিয় ছোট্ট বন্ধুরা তোমরা যারা ‘প্রাথমিক সমাপনী’ পরীক্ষা দিবেতোমাদের জন্য আমাদের ‘স্টুডেন্ট গাইড লাইনএর পক্ষ থেকে আজকে ছোট্ট একটা উপরহারপ্রাথমিক বিজ্ঞান বইয়ের ১ম অধ্যায়ের নোট   এখানে পরীক্ষায় সম্ভাব্য বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর, রচনামূলক বা যোগ্যতাভিক্তিক প্রশ্নোত্তর  দেওয়া আছে। এছাড়ও তোমাদের শ্রেণি শিক্ষক যে প্রশ্নোত্তর গুলো তোমাদের বেশি পড়তে বলবে যদি সেই প্রশ্নোত্তর গুলো, তোমাদের কাছে না থাকে তাহলে কমেন্ট করার মাধ্যমে আমাদের জানাতে পার।
প্রাথমিক বিজ্ঞান বইয়ের ১ম অধ্যায়ের নোট  এর লেকচার বইটি ডাউনলোড করতে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক কর। অথবা ওয়েবে পড়তেচাইলে ডেমোতে ক্লিক করবে।

তোমাদের যে কোন পাঠ্য বইয়ের যে কোন প্রশ্নের  সমস্যা আমাদের সাথে শেয়ার করতে পার।

back to top